জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম | online nid correction
অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার জন্য ভিজিট করুন Bangladesh NID applycation System ওয়েবসাইটে। আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন। তারপর অ্যাকাউন্টের ড্যাশবোর্ড থেকে এডিটে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য সংশোধন করুন।
ভোটার আইডি কার্ডের যে তথ্য সংশোধন করার প্রয়োজন তা পরিবর্তন করার পরের ধাপে সংশোধন ফি পরিশোধ করতে হবে। সংশোধনের ধরন ও তথ্য পরিবর্তনের ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি ভিন্ন হতে পারে।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন :- প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, কম বেশি আমরা সকলেই জানি আমাদের সকলেরই বর্তমানে সময়ের প্রয়োজনীয় একটা বিষয় হচ্ছে NID card কিংবা জাতীয় পরিচয় পত্র। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হচ্ছে আমরা এনআইডি করার ক্ষেত্রে অনেক কিছু ভুল করে ফেলি।
যেমন আমরা আমাদের নিজের নামে ভুল করে ফেলি এমনকি অনেক সময় আমাদের মা বাবার নামও ভুল হয়ে থাকে। জাতীয় পরিচয় পত্রের নানাবিধ ভুলের কারণে প্রয়োজন হয় জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কি কি লাগে?
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার ক্যাটাগরি
সুতরাং আপনাকে প্রত্যেকটা ক্যাটাগরি থেকে কোন একটা কিছু সংশোধন করতে চাইলে আপনাকে ভিন্ন ভিন্ন ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে। সুতরাং এখন আমরা প্রত্যেকটা ক্যাটাগরিতে আসলে কি কি রয়েছে সেটা জানবো।
প্রথম ক্যাটাগরিঃ নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম, নিজের জন্ম তারিখ।
দ্বিতীয় ক্যাটাগরিঃ প্রথম ক্যাটাগরিতে যেগুলো দেওয়া আছে সেগুলো ছাড়া আর বাকি যেগুলো সংশোধন করা প্রয়োজন সেগুলোই দ্বিতীয় ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত যেমন:- ধর্ম, মোবাইল নাম্বার এবং ঠিকানা ইত্যাদি।
নিজের নাম সংশোধন করতে যা যা প্রয়োজন
আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড থেকে আপনার নিজের নাম সংশোধন করতে চান সে ক্ষেত্রে ডকুমেন্টস এর মধ্যে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য যে ডকুমেন্ট সেটা হচ্ছে এসএসসি,এইচএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
আমাদের মধ্যে আবার অনেকেই আছেন যাদের কাছে SSC কিংবা HSC সার্টিফিকেট এভেলেবল থাকেনা। সুতরাং আপনার কাছেও যদি সার্টিফিকেট এভেলেবেল না থেকে তাহলে নিম্নে দেওয়া ডকুমেন্টস থেকে একটি বা দুইটি আপনাকে সাবমিট করতে হবে।
- SSC বা HSC অথবা সমমানের সার্টিফিকেট
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
- পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স
- এমপিও সিট অথবা সার্ভিস বহি
- যদি বিবাহিত হন বিবাহের কামিন নামা
যদি আপনার সন্তান থাকে তাহলে কমপক্ষে দুই সন্তানের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি যেখানে কিনা আপনার নাম সঠিকভাবে রয়েছে।
পিতা-মাতার নাম সংশোধন করার জন্য যা যা প্রয়োজন
- SSC বা HSC অথবা সমমানের সার্টিফিকেট
- আপনার অনলাইন জন্ম সনদ
- ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্ট
এই তিনটি থেকে কোন একটি দেওয়ার পরে নিচের যেকোনো একটা দিতে হবে।
- পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র
- পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন
- আপনি যদি একজন সরকারি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন তাহলে অফিস প্রধানের প্রত্যয়ন
- পিতার ওয়ারিশ সনদ তার প্রত্যেকটা সন্তানের জন্মের ক্রম অনুযায়ী
- ভাই বোনের এনআইডি
ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ সংশোধন করতে যা যা লাগে
আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড থেকে জন্ম তারিখটা সংশোধন করতে চান সে ক্ষেত্রে সবচেয়ে যে গ্রহণযোগ্য ডকুমেন্টটা রয়েছে সেটা হচ্ছে এইচএসসি, এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
যদি আপনার কাছে সার্টিফিকেট না থাকে তাহলে নিচে দেওয়া ডকুমেন্টস গুলো থেকে ১টি, ২টি কিংবা প্রত্যেকটি সাবমিট করতে পারেন।
- SSC, HSC কিংবা সমমানের সার্টিফিকেট
- পাসপোর্ট
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
বিঃদ্রঃ উপরের যে তথ্যগুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলো থেকে যদি আপনি কোন একটা তথ্য সংশোধন করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ফি দিতে হবে ২৩০ টাকা।
ভোটার আইডি কার্ড | ছবিসহ ভোটার আইডি কার্ড |
জন্ম নিবন্ধন | জন্ম নিবন্ধন যাচাই |
আইডি কার্ড | আইডি কার্ড বের করার নিয়ম |
জাতীয় পরিচয় পত্র | জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই |
ভোটার আইডি | ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড |
জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্যান্য তথ্য সংশোধন
এখানে আমি উপরে যে তথ্যগুলোর কথা বলেছি সেগুলো ছাড়া অন্যান্য যে তথ্যগুলো রয়েছে যেমনঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা, মোবাইল নাম্বার, পেশা এবং ধর্ম ঠিকানা ইত্যাদি। এই সমস্ত তথ্য গুলো যদি আপনি কারেকশন করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ফি দিতে হবে ভ্যাটসহ ১১৫ টাকা।
জাতীয় পরিচয়পত্র ওয়েব সাইটে একাউন্ট তৈরি করার সময় যে মোবাইল নাম্বার দেয়া হয় সেটা পরিবর্তন করতে কোন প্রকার ফি পরিশোধ করতে হয় না। নাম্বার পরিবর্তন অপশন বাছাই করে খুব সহজেই মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন করা যায়।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন অনলাইন আবেদনের নিয়ম
বর্তমানে সময়ে অনলাইন মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। ঠিক তেমনি আমরা যেভাবে আমরা নতুন একটা এনআইডি কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারি ঠিক তেমনি আবার জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের জন্যও আবেদন করতে পারি।
তো এখন আমরা জানবো কোন কারণে যদি আপনার আইডি কার্ডের মধ্যে আপনার নিজের নাম, মা বাবার নাম, কিংবা ঠিকানা ইত্যাদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে সেগুলো সংশোধন করার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন সেই বিষয়টা।
মূলত জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন আবেদন হচ্ছে এরকম, আপনাকে সর্বপ্রথম আপনার এনআইডি অ্যাকাউন্ট এর মধ্যে প্রবেশ করতে হবে তারপরে এন আই ডি কারেকশন সিলেক্ট করে প্রয়োজনীয় ফি প্রদান করার পরে আপনার যে ডকুমেন্টস গুলো চাওয়া হবে সেগুলোর স্ক্যান কপি কিংবা ছবি ইত্যাদি আপলোড করবেন, ঠিক এভাবেই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে পারবেন। বিস্তারিত...
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনাকে প্রথমে এনআইডি ওয়েবসাইটে আপনার NID Number, জন্ম তারিখ এবং একটি সিকিউরিটি ক্যাপচা পূরণ করে অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। তারপর ফেস ভেরিফিকেশন করে অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। আপনার প্রোফাইলের এডিট বাটনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য পরিবর্তন করে আবেদন জমা দিন।
সবার বুঝার সুবিধার জন্য বিষয়টি কয়েকটি ছোট ছোট ধাপে বিভক্ত করা হয়েছে। চলুন আইডি কার্ড সংশোধন করার পুরো প্রক্রিয়াটি ধাপে ধাপে দেখে নেই।
- ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন:- online NID correction application এর জন্য আপনাকে সর্ব প্রথম আপনার সংশোধনের ধরন অনুযায়ী ডকুমেন্টস গুলো সংগ্রহ করতে হবে। সংগ্রহ করার পরে আপনার কাছে যদি স্ক্যানার থাকে তাহলে সেগুলো সুন্দরভাবে স্ক্যান করে নিন। যদি স্ক্যানার না থাকে তাহলে আপনার মোবাইলটা দিয়ে সোজাসুজি ভাবে ছবি তুলে নিন প্রয়োজন হলে ক্রপ করে ছবিগুলো ঠিক করে নিন।
- এনআইডি অ্যাকাউন্টে রেজিস্ট্রেশন:- এখন উপরে দেওয়া স্টেপটা কমপ্লিট করার NID wing ওয়েবসাইটে আপনার একাউন্ট টা রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। যদি আগে থেকেই অ্যাকাউন্ট করা থাকে তাহলে লগইন করে ফেলতে পারবেন নাম্বার এবং পিনটি দিয়ে। তবে এখন একটা বিষয় হচ্ছে বর্তমান সময় ই নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ফেস ভেরিফিকেশন এর প্রয়োজন করে একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে।
- আপনার সঠিক তথ্যটা সাবমিট করুন:- এখন একাউন্টে লগইন করার পরে আপনাকে আপনার যদি নাম সংশোধন করার প্রয়োজন পড়ে তাহলে আপনার যে সঠিক নামটা রয়েছে সেটা লিখতে হবে। তার জন্য অ্যাকাউন্টে লগইন করার পর আপনার প্রোফাইল অপশনে (ড্যাশবোর্ড) যান। সেখানে আপনি তিনটি অপশন পেয়ে যাবেন ১. ব্যক্তিগত তথ্য ২. অন্যান্য তথ্য ৩. ঠিকানা (সুতরাং এখান থেকে যেকোনো একটা অপশনে যান) ।
- এডিট করুন:- আপনি যেটা সংশোধন করতে চান (ব্যক্তিগত তথ্য) ইত্যাদিতে যাওয়ার পরে ডান পাশে উপরের কর্নারে একটা 'এডিট' বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পরে আপনার সামনে এডিট করার অপশন চলে আসবে যেটা আপনি এডিট করতে চান সেটার উপরের রাইট দেওয়ার পরে আপনার সঠিক নাম ইত্যাদি বসিয়ে দিন এবং পরবর্তী বাটনে ক্লিক কর।
অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন
- ফি প্রদান করুন:- এখন আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্র কারেকশনের ধরন অনুযায়ী ফি প্রদান করতে হবে। সুতরাং আপনি চাইলে বিকাশ নগদ রকেট ইত্যাদির মাধ্যমেও ফি দিতে পারবেন। তবে একটি কথা মনে রাখবেন এতক্ষণ পর্যন্ত আপনি যে কাজগুলো করেছেন সেগুলো আপনার মোবাইল কিংবা কম্পিউটার মধ্যে কেটে দেওয়া যাবে না। ফি দেওয়ার পরে এতক্ষণ যে কাজগুলো শেষ হয়েছে সেটার বাকিগুলো শেষ করতে হবে।
- ডকুমেন্টস আপলোড:- এখন আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো আপলোড করতে হবে এই প্রসেসের মধ্যে। তবে আমি কোন কোন ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে সেগুলোর উপরে বর্ণনা করেছি। সুতরাং সে অনুযায়ী এবং আপনার থেকে যা চাওয়া হবে সব ডকুমেন্টসের নেওয়া ছবি কিংবা স্ক্যান কপি আপলোড করার পরে আবেদন সাবমিট করুন।
- ফরম ডাউনলোড করুন:- উপরের সমস্ত প্রসেস গুলো কমপ্লিট করার পরে এখন আপনাকে Dashboard এ চলে আসতে হবে। সুতরাং সেখান থেকে আপনার পূরণ করা ফর্মটা ডাউনলোড করে সেটা নিজের কাছেই সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।
এখন আপনি জেনে গেছেন কিভাবে অনলাইনে nid সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হয়। এবং সর্বশেষ আপনার ফরমটা ডাউনলোড করে নেওয়ার পরে সেটা নিয়ে আপনার আশেপাশের কোন একটা নির্বাচন কমিশন অফিসের মধ্যে যোগাযোগ করবেন।
তারা পরবর্তী প্রসেস আপনাকে কি করতে হবে সেটা বলে দিবে সুতরাং তাদের দেওয়া পরামর্শ অনুযায়ী কাজটা কমপ্লিট করে নিন। তবে অবশ্যই তাদেরকে গিয়ে বলতে হবে যে আমি অনলাইনে আবেদন করেছি এন আইডি কারেকশনের জন্য এবং ফর্মটা তাদেরকে দিবেন।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা দেওয়ার নিয়ম
উপরে আমি আপনাদেরকে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের আবেদন করার প্রসেসটা জানিয়েছিলাম। সেখানে আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে এই বিষয়টাও বলেছি, কিন্তু সেখানে আমি বলিনি যে কিভাবে আপনাকে ফি টা প্রদান করতে হবে বিকাশ রকেট ইত্যাদির মাধ্যমে।
তাই এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে আপনারা এনআইডি কারেকশন এর ফি বিকাশের মাধ্যমে প্রদান করবেন। যেহেতু বিকাশ বর্তমান বাংলাদেশের মধ্যে অনেক পপুলার এবং আমরা অনেকেই বিকাশই ব্যবহার করে থাকি। তাছাড়া বলতে গেলে বিকাশ একাউন্ট যেখানে সেখানে পাওয়া যায় এবং তাদের সেবাও অনেক দ্রুত। তাহলে চলুন বিকাশের মাধ্যমে কিভাবে করতে হয় জেনে নিই--
- আপনার কাছে যদি বিকাশ একাউন্ট দেখে তাহলে আপনাকে বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন টা ডাউনলোড করতে হবে, সুতরাং প্লে স্টোরে গিয়ে ডাউনলোড করে নিন।
- তারপর আপনাকে অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে আপনার বিকাশ নাম্বার এবং ভেরিফিকেশন কোড সর্বশেষ আপনার গোপনীয় পিনটি দিয়ে লগইন করতে হবে।
- এখন আপনি সেখানে অনেকগুলো বিকাশের অপশন দেখতে পাবেন সেখান থেকে 'পে বিল' এ ক্লিক করুন।
- এখন সেখানে আপনি অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন সেখান থেকে 'সরকারি ফি' চয়েস করে Nid service অপশনটি বাছাই করুন।
- আপনার আইডি নাম্বার ইংরেজিতে লিখুন এবং আপনার আবেদনের ধরনটা বাছাই করুন।
- সর্বশেষ আপনার গোপন পিনটি দিয়ে টাকা পাঠিয়ে দেবেন।
সুতরাং যখন আপনার ফি পরিশোধ হয়ে যাবে তখন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের বাকি কাজ কমপ্লিট করার জন্য সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সম্পর্কে প্রশ্ন-উত্তর
ভোটার আইডি কার্ডে নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?
ভোটার আইডি কার্ডে
নাম সংশোধন করতে সবথেকে কার্যকরী ডকুমেন্ট যে কোন বোর্ড পরীক্ষার সনদ (JSC, SSC,
HSC) পড়ালেখা না করলে তার ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা ই পাসপোর্ট। এগুলোর কিছুই না
থাকলে বিয়ের কাবিন নামা দিয়ে আবেদন করতে হয়।
উপসংহারঃ এই নিবন্ধটির মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন অনলাইন আবেদন করার নিয়ম। আশা করি আপনারা খুব ভালোভাবে জানতে পেরেছেন । ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম একটা এন আই ডি ১৪ বছরের সংশোধন আছে কেও যদি করে দিতে পারেন
হাদিয়া দেওয়া হবে।